সুরমা টাইমস ডেস্কঃ
সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার (১৮ই জুলাই) দুপুরে মহানগরের রেজিস্ট্রারি মাঠ থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে চৌহাট্টাস্থ সিলেট কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়।
পরে সেখানে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো.জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় এক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে সকালে নগরের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে রেজিস্ট্রার মাঠে জড়ো হন জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
সমাবেশে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এডভোকেট মো. নাসির উদ্দিন খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ টানা তিন মেয়াদ ধরে ক্ষমতায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার ফ্রেমওয়ার্ক দিয়েছেন। দিয়েছেন শতবর্ষব্যাপী ডেল্টা প্লান। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাত ধরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন উন্নত দেশের অভিমুখে ধাবমান।’
জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের হাত ধরে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা এসেছে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই অর্থনৈতিক মুক্তি তথা সমৃদ্ধ দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে প্রিয় জন্মভূমি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পিতার দেখানো পথ অনুসরণ করেই বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন। তাঁর উদ্যোগের ফলেই অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোলমডেল।’
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বিষ্ময়।
বিগত সিটি নির্বাচনে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ ছিল বলেই নৌকার প্রার্থীর বিজয় সুনিশ্চিত হয়েছে। একই ভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধ থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করে আবারো জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে হবে। এর মাধ্যমেই বাংলাদেশের চলমান উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।’
কর্মসূচিতে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি এডভোকেট শাহ ফরিদ আহমদ, নিজাম উদ্দিন, অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক, জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব এমপি, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক হুমায়ুন ইসলাম কামাল,
কবীর উদ্দিন আহমদ, কোষাধ্যক্ষ শমসের জামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট রনজিত সরকার, আইন সম্পাদক এডভোকেট আজমল আলী, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক হাজী ফারুক আহমদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এডভোকেট মোহাম্মদ আব্বাছ উদ্দিন, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মুস্তাক আহমদ পলাশ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বেগম সামসুন্নাহার মিনু, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক এমাদ উদ্দিন মানিক,
শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বুরহান উদ্দিন আহমদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শামসুল আলম সেলিম, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ সাকির আহমদ (শাহীন), উপ-দপ্তর সম্পাদক মো. মজির উদ্দিন, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মতিউর রহমান, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. নিজাম উদ্দিন চেয়ারম্যান, সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন, আবদাল মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল আলম,
এম কে শাফি চৌধুরী এলিম, আমাতোজ জোহরা রওশন জেবিন, এডভোকেট আফসর আহমদ, এডভোকেট ফখরুল ইসলাম, গোলাপ মিয়া, ডা. নাজরা আহমদ চৌধুরী।
মহানগর আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি আসাদ উদ্দিন আহমদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, ফয়জুর আনোয়ার আলাওর, বিজিত চৌধুরী, এডভোকেট প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য, নুরুল ইসলাম পুতুল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদ, বিধান কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট সৈয়দ শামীম আহমদ, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র,
দপ্তর সম্পাদক খন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রহমান জামিল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন লোকমান, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সেলিম আহমদ সেলিম, শ্রম সম্পাদক আজিজুল হক মঞ্জু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি, সহ-প্রচার সম্পাদক সোয়েব আহমদ, কোষাধ্যক্ষ লায়েক আহমেদ চৌধুরী, মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য আব্দুল আহাদ চৌধুরী মিরন, মো. আব্দুল আজিম জুনেল, এডভোকেট মোহাম্মদ জাহিদ সারোয়ার সবুজ, রাহাত তরফদার,
এমরুল হাসান, সুদীপ দেব, সাইফুল আলম স্বপন, তৌফিক বক্স লিপন, জামাল আহমদ চৌধুরী, খলিল আহমদ, আবুল মহসিন চৌধুরী মাসুদ, মহসিন চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান সুহেদ, জুমাদিন আহমেদ, সম্মানিত জাতীয় পরিষদ সদস্য এডভোকেট রাজ উদ্দিন, উপদেষ্টা এডভোকেট আব্দুল মালিক, আব্দুল মালিক সুজন, এনাম উদ্দিন, কানাই দত্ত।
অন্যদিকে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম রশিদ চৌধুরী, মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি এম শাহরিয়ার কবির সেলিম, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আলম রুমেন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভাকেট সালমা সুলতানা, সাধারণ সম্পাদক হেলেন আহমেদ, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহানারা বেগম,
সাধারণ সম্পাদক আসমা কামরান, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি শাহ মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শামসুল ইসলাম, মহানগর কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আব্দুর রকিব বাবলু, জেলা যুব লীগের সভাপতি শামীম আহমদ ভিপি, সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ, মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসর আজিজ, সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন কয়েছ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশ দাস মিঠু,
জেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজন দেব নাথ, মহানগর তাঁতী লীগের সভাপতি নোমান আহমদ, সাধারণ সম্পাদক শেখ আবুল হাসনাত বুলবুল, জেলা মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক মৃদুল কান্তি দাস, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি কিশওয়ার জাহান সৌরভ, সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমেদ।
এছাড়াও মহানগরের বিভিন্ন ওয়ার্ড নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতিবৃন্দ মুফতি আব্দুল খাবির, আব্দুর রব হাজারী, আব্দুল হামিদ, মুহিবুর রহমান ছাবু, কামাল আহমদ, সালউদ্দিন বক্স সালাই, রোকন আহমদ, ফখরুল হাসান, আক্তার হোসেন, সাজোয়ান আহমদ, দিলোয়ার হোসেন রাজা, ইসমাইল মাহমুদ সুজন, ফয়সল আক্তার ছোবহানী, আনসার আহমদ কয়েছ,
আব্দুস সালাম সাহেদ, মোঃ ছয়েফ খাঁন, ও সাধারণ সম্পাদবৃন্দ সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত, তাজ আহমদ লিটন, এম.এ খান শাহীন, জাহিদুল হোসেন মাসুদ, জায়েদ আহমেদ খাঁন সায়েক, নজরুল ইসলাম নজু, শেখ সুরুজ আলম, মো. বদরুল ইসলাম বদরু, মানিক মিয়া, চন্দন রায়, এডভোকেট বিজয় কুমার দেব বুলু, আহমেদ হান্নান, ফকরুল ইসলাম আলকাছ, মইনুল ইসলাম মঈন, ফজলে রাব্বি মাসুম, শেখ সোহেল আহমদ কবির, জাবেদ আহমদ, সেলিম আহমদ সেমিম, বদরুল ইসলাম, গুলজার আহমদ জগলু, আনোয়ার হোসেন আনার প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ টানা তিন মেয়াদ ধরে ক্ষমতায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার ফ্রেমওয়ার্ক দিয়েছেন। দিয়েছেন শতবর্ষব্যাপী ডেল্টা প্লান।
উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাত ধরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন উন্নত দেশের অভিমুখে ধাবমান। আওয়ামী লীগের হাত ধরে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা এসেছে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই অর্থনৈতিক মুক্তি তথা সমৃদ্ধ দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে প্রিয় জন্মভূমি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পিতার দেখানো পথ অনুসরণ করেই বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন।তাঁর উদ্যোগের ফলেই অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোলমডেল।