সুরমা টাইমস রিপোর্ট : কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির গেজেট প্রাপ্তি উপলক্ষে নজরুল আনন্দ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টায় নজরুল একাডেমী সিলেটের হলরুমে আয়োজিত নজরুল আনন্দ উৎসবের আয়োজন করা হয়।
নজরুল একাডেমী সিলেটের সভাপতি সৈয়দ মিসবাহ্ উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট বোর্ডের ট্রেজারার, নজরুল একাডেমী সিলেটের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো: আমিনুল ইসলামের পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন নজরুল একাডেমীর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মিন্টু রহমান। এসময় তিনি বলেন, কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন সর্বস্তরের বাঙালীদের জাতীয় কবি। ১৯২৯ সালের ১০ ডিসেম্বর অবিভক্ত ভারতের কলকাতার এলবার্ট হলে সমগ্র বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে নেতাজী সুবাস চন্দ্র বসু কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা দেন। আজ থেকে ৫৩ বছর আগে ঘোষিত কবিকে বর্তমান অন্তরবর্তীকালীন সরকার গেজেট পাশ করায় প্রধান উপদেষ্টাসহ পরিষদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। কবিকে ধারণ করতে হলে তাঁর লেখা বিদ্রোহী কবিতা এবং অগ্নিবিণা পড়তে হবে।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কলামিস্ট আফতাব চৌধুরী, বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী হিমাংশু বিশ্বাস। স্বাগত বক্তব্য রাখেন নজরুল একাডেমী সিলেটের আজীবন সদস্য শামসুল বাছিত শেরু, দেওয়ান মাহমুদ রাজা চৌধুরী, নিজাম উদ্দিন তরফদার, দেওয়ান তৌফিক মজিদ লায়েক। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, দেওয়ান আহমদ জুলকার নাইন, ফয়ছল ইউসুফ, সাব্বির নিজামী, জয়নাল আহমদ, শামসুল আলম সাঈদ, জসিম উদ্দিন, খোকন আহমেদ, রুহুল আমিন চৌধুরী, সাবের আলী খান মুরাদ। নজরুলের কবিতা আবৃত্তি করেন শিক্ষক ও কবি শাহাবুদ্দিন আহমেদ। সংগীত পরিচালনা করেন নজরুল একাডেমীর শিক্ষার্থীবৃন্দ। কবি আলিম উদ্দিন আলম সম্পাদিত আমাদের ডাক বইয়ের মোড়ক উম্মোচন করেন। বিজ্ঞপ্তি
- অভিনেতা প্রবীর মিত্র মারা গেছেন
- রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে –এমদাদ হোসেন চৌধুরী