কদমতলী এলাকার সন্তান, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ২৬ নং ওয়ার্ডের পরপর তিনবারের নির্বাচিত কাউন্সিলর রোটারিয়ান তৌফিক বকস্ লিপন বৃহত্তর কদমতলীবাসীর ভালোবাসায় সিক্ত হলেন।
সিটি নির্বাচন পরবর্তী ঐতিহ্যবাহী কদমতলী পঞ্চায়েতগন কর্তৃক শনিবার রাত ৯ টায় মরহুম জননেতা আব্দুল হামিদের বাড়িতে হাজারো মানুষের উপস্থিতিতে আয়োজন করা হয় সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল হকের পরিচালনায় ও সাবেক ইউপি সদস্য কদমতলীর বর্তমান সময়ের প্রবীণ মুরব্বি আব্দুল করিম মেম্বারের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা ও আলোচনা সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন মির্জা আলী আশরাফ।
সভার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মরহুম জননেতা আব্দুল হামিদের পুত্র বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এম এ মন্নান, সাবেক সরকারী কর্মকর্তা ইছাক মিয়া, সাবেক ছাত্রনেতা শাহনুর আহমদ,আওয়ামী লীগ নেতা দুলাল আহমদ, কদমতলী যুব-সমাজের পক্ষে মেহেদী হাসান সাজাই, খাজেদ আহমদ।
সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কদমতলী দরিয়া শাহ মাজার পরিচালনা কমিটির সভাপতি হাজী সমরাজ মিয়া, কদমতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাবেক মোতায়াল্লী হাজী সোলেমান বকস্, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল মালিক মারুফ, মকবুল হোসেন, সাবেক কাস্টমস্ কর্মকর্তা লুলু মিয়া, সাবেক বিডিআর সদস্য কবির আলী, মুরব্বী শফিক আহমদ, দিলু পাল, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হেলাল বকস্ প্রমুখ। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল হক তাঁর বক্তব্যে বলেন, কদমতলীবাসী বরাবরের মতো এবারো নীতি ও আদর্শ ধরে রাখার কারণে কদমতলী পঞ্চায়েতগন মনোনিত কাউন্সিলর প্রার্থী তৌফিক বকস্ লিপনকে আবারো বিজয়ী করতে পেরেছেন।
তিনি ভার্থখলা,ঝালোপাড়া ও সাধুরবাজার পঞ্চায়েতগনের প্রতি ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
তিনবারের নির্বাচিত ২৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রোটারিয়ান তৌফিক বকস্ লিপন তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমি ২৬ নং ওয়ার্ডের সকল মা বাবা ও ভাই বোনদের পবিত্র আমানত ভোটে নির্বাচিত হয়েছি। আমার জন্মস্থান কদমতলীর সম্মানিত পঞ্চায়েতগন ও এলাকাবাসী আমার সাথে থাকার কারণে আমি তিনবার কাউন্সিলর পদে বিপুল ভোটে জয়লাভ করতে পেরেছি।
আমি আমার নিজ এলাকার ছোট বড় সবার কাছে ঋনি। আগামীদিনে আমার মেধা ও শ্রম দিয়ে ওয়ার্ডবাসীর সেবা করে যাবো ইনশাহআল্লাহ।
প্রেস-বিজ্ঞপ্তি।