এএইচ আরিফ নামের কথিত সাংবাদিকের কর্মকাণ্ড নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নানা সমালোচনা চলছে।
যেখানে নতুন শতাব্দির দৈনিক শ্যামল সিলেট’র নাম ব্যবহার করা হচ্ছে। অথচ আরিফকে ৯ বছর আগে চাকরিচ্যুত করেছে শ্যামল সিলেট।
যদিও এএইচ আরিফকে শ্যামল সিলেটের সাংবাদিক উপস্থাপন করে তথ্য সন্ত্রাস চালানো হচ্ছে। যা মোটেও কাম্য নয়।
এই নামের কোনো সাংবাদিক শ্যামল সিলেটে নেই। কেউ যদি শ্যামল সিলেটের নাম ভাঙিয়ে ফায়দা হাসিলে অপচেষ্টা চালায়, তার বিরুদ্ধে আইনী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সর্বসাধারণের প্রতি অনুরোধ রইল।
শ্যামল সিলেট পরিবারের প্রত্যেক সদস্য পেশাদারিত্বের সাথে প্রতিষ্ঠানের ভাবমুর্তি রক্ষায় সর্বদা সচেষ্ট।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক
দৈনিক শ্যামল সিলেট
—বিজ্ঞপ্তি ।।