সুরমা টাইমস ডেস্ক :
অন্যের স্ত্রীকে বিয়ে করার অভিযোগের মামলায় ক্রিকেটার নাসির হোসেন ও তার স্ত্রী তামিমা সুলতানা তাম্মীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ পিছিয়েছে। পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ১৬ই জুন ধার্য করেছেন আদালত।
গতকাল রবিবার মামলাটিতে তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই’র পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত) শেখ মো. মিজানুর রহমানকে জেরার দিন ধার্য ছিল। তবে এদিন তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে আসেননি।
এ জন্য ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইনের আদালত ১৬ই জুন জেরার পরবর্তী তারিখ ঠিক করেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী জাহাঙ্গীর আলম কিরণ জানান, এদিন তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে আসেননি। এ জন্য জেরা হয়নি। আগামী ১৬ই জুন পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
এদিকে এদিন নাসির হোসাইন আদালতে হাজিরা দেন। তবে তামিমা কর্মস্থল সৌদিয়া এয়ার লাইন্সে থাকায় এবং ছুটি না পাওয়ায় আদালতে হাজির হতে পারেননি।
তারপক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী জাহাঙ্গীর আলম কিরণ জানান, এদিন তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে আসেননি।
এ জন্য জেরা হয়নি। আগামী ১৬ই জুন পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
এদিকে এদিন নাসির হোসাইন আদালতে হাজিরা দেন। তবে তামিমা কর্মস্থল সৌদিয়া এয়ার লাইন্সে থাকায় এবং ছুটি না পাওয়ায় আদালতে হাজির হতে পারেননি।
তারপক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করেন।
২০২১ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি তামিমার প্রথম স্বামী রাকিব হাসান বাদী হয়ে এ মামলা করেন।
মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, রাকিবের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক থাকা অবস্থায় নাসির তামিমাকে বিয়ে করেন, যা ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় আইন অনুযায়ী অবৈধ।
মামলাটি তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ৩০শে সেপ্টেম্বর নাসির হোসেন ও তামিমা সুলতানা এবং তামিমার মা সুমি আক্তারকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পিবিআই।
এরপর ২০২২ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারি নাসির ও তামিমার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। তবে নাসিরের শাশুড়ি সুমি আক্তারকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।